শনিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

সরকারের নতুন সংসদে পাসকৃত একটি বিস্ময়বিমুগ্ধ প্রজ্ঞাপন (কাল্পনিক) # ৮২

সরকারের নতুন সংসদে পাসকৃত একটি বিস্ময়বিমুগ্ধ প্রজ্ঞাপন (কাল্পনিক)
সরকার জনস্বার্থে বিভিন্ন সময়ে নানাবিধ আইন প্রণয়ন করে তার ‘‘প্রজ্ঞাপন’’ জারী করে। বর্তমান সরকার আবার ৫-বছরের জন্যে নির্বাচিত হয়েছে। সরকার সংসদে অনেক জনবান্ধব আইন পাস করেছে এদেশের মানুষের জন্যে। এ সংসদে পাসকৃত যদি নিম্নরূপ একটি ‘‘প্রজ্ঞাপন’’ পাওয়া যেত, তবে কি পরিবর্তন হতো দেশে এবং আপনার মননে? দেখা যাক স্বাপ্নিক প্রজ্ঞাপনটি।

প্রজ্ঞাপন
তারিখ : ০৪ চৈত্র, ১৪২০ বঙ্গাব্দ / ১৮ মার্চ, ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ
এসআরও নং এটুজেড/ভিশন-২০২১/স্বাপ্নিক বাংলাদেশ/২০১৪ (২০১৪ সনের xyz নং আইন) সংবিধানের xz ক্ষমতাবলে সরকার, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, নিম্বরূপ বিধিমালা প্রণয়ন করিল, যথাঃ
১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম।- এই বিধিমালা স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালা, ২০১৪ নামে অভিহিত হইবে।
২। বিধিমালার প্রয়োগ পদ্ধতি।-
(ক) এই বিধিমালার নিম্নোক্ত ধারাসমূহ বাস্তবায়ন ও প্রয়োগে সরকার দেশের সকল পেশাজীবী তথা বিচারক, শিক্ষক, ডাক্তার, উকিল, সরকারি ও বেসরকারি কর্মকর্তা, ব্যাংকার, বিভিন্ন বিধিবদ্ধ সংস্থার প্রতিনিধি সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করিবে।
(খ) কমিটি আইনটি বাস্তবায়নকল্পে দেশের নিয়মিত সকল বাহিনী তথা সেনা, নৌ, বিমান,র‍্যাব, বিজিবি, পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যসহ দেশের সকল নিয়মিত শৃঙ্খলা বাহিনীর যে কোন সদস্যকে কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত/কোঅপ্ট করিতে পারিবে।
৩। বিধিমালা বরখেলাপে শাস্তি।-
(ক) ৫-১০ বছর জেল;
(খ) ১-২০ লাখ টাকা জরিমানা;
(গ) পণ্য বাজেয়াপ্ত;
(ঘ) মৃত্যুদণ্ড;
(ঙ) ঘ কিংবা ক+খ+গ শাস্তি একত্রে।
৪। জনস্বার্থে প্রণীত আইনটির আমলযোগ্য অপরাধের ধারাসমূহ হইবে নিম্নরূপ।-
৪.১। পেশার ফি নির্ধারণ : দেশের ডাক্তার, উকিল, কনসালটেন্ট প্রভৃতি পেশাজীবীগণ 
নিজ চেম্বারে নিম্নোক্ত হারে ফি আদায় করিতে পারিবেন-
(ক) সাধারণ এমবিবিএস ১০০/-টাকা
(খ) সহযোগী অধ্যাপক পর্যায়ের ডাক্তারগণ ২০০/- টাকা
(গ) অধ্যাপক এবং সমপর্যায়ের ডাক্তারগণ ৩০০/- টাকা
(ঘ) জুনিয়র উকিলের পরামর্শ ফি ১ম বার ২০০/- টাকা, পরবর্তীতে প্রত্যেক হাজিরার দিন ১০০/- টাকা
(ঙ) সিনিয়র উকিলের পরামর্শ ফি ১ম বার ৫০০/- টাকা, পরবর্তীতে প্রত্যেক হাজিরার দিন ৩০০/- টাকা
(চ) ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের কনসালটেন্সি ফি ১০০/- টাকা
(ছ) গ্রাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ারের কনসালটেন্সি ফি ৩০০/- টাকা
(চ) অন্যান্য পেশাজীবির কনসালটেন্সি ফি ২০০/- টাকা
৪.২। দেশের প্রত্যেকটি উৎপাদিত ও আমদানীকৃত পণ্যের মূল্য পণ্যের গায়ে বাংলা ভাষায় ষ্পষ্ট অক্ষরে লিখিত থাকিতে হইবে।
৪.৩। থানায় যে কোন জিডি/মামলা গ্রহণের ২৪-ঘন্টার মধ্যে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তিকে মামলা/জিডির সর্বশেষ অবস্থা জানাইতে হইবে।
৪.৪। আদালতে কৃত মামলাসমূহ ৩-মাসের মধ্যে মিমাংসা করিতে হইবে, অন্যথায় কি কারণে আদালত রায় প্রদান বা মিমাংসা করিতে পারিলেন না, তাহা বাদি-বিবাদীকে লিখিতভাবে অবহিত করিবে।
৪.৫। বাস, রেল, লঞ্চ ইত্যাদি যানবাহনের টিকেট যথাযথ স্বচ্ছতার সহিত বিক্রয় করিবার জন্য সরকার একটি অনলাইন টিকেট বিক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করিবে এবং দেশের সকল নাগরিক বর্ণিত বিক্রয় কেন্দ্র থেকে বছরের যে কোন সময়, যে কোন তারিখের টিকেট আগাম এবং তাৎক্ষণিক ক্রয় ও সংরক্ষণ করিতে পারিবে।
৪.৬। সরকারি দপ্তরসমূহে আগত ব্যক্তিদের বিভিন্ন সার্ভিস প্রদানের জন্য দরখাস্ত গ্রহণের সময় একটি প্রাপ্তি স্বীকার পত্র প্রদান করিতে হইবে, যাহাতে সেবাটি প্রদানের সর্বশেষ বা সুনির্দিষ্ট তারিখ উল্লেখ থাকিবে।
৪.৭। সকল সরকারি দপ্তরের ফাইলসমূহ ৩-৭ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করিতে হইবে, যথাসময়ে নিষ্পত্তি না হইলে তাহার যথার্থ কারণ ব্যাখ্যা করিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে পত্রযোগে জানাইতে হইবে।
৪.৮। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত দেশে সকল ধরণের হরতাল, রাজপথে মিছিল, ভাংচুর ইত্যাদি জনস্বার্থে ক্ষতিকর কার্যসমূহ বন্ধ থাকিবে।
৪.৯। গণতান্ত্রিক সভা, সেমিনার ইত্যাদি কেবল স্টেডিয়ামে, প্যারেড স্কোয়ারে যথাযথ অনুমোদন ও ভাড়া (ফি) প্রদান সাপেক্ষে করা যাইবে।
৪.১০। যত্রতত্র পোস্টার লাগানো, প্রকাশ্যে মাইকিং করা, পত্রিকায় নিয়োগ, পাত্রপাত্রী বিজ্ঞপ্তি প্রদানের জন্য স্বাপ্নিক বাংলাদেশ কমিটির যথাযথ অনুমোদন গ্রহণ করিতে হইবে। অনুমোদন পাওয়া গেলে যথাযথ ফির বদলে বর্ণিত কাজ করা যাইবে।
৪.১১। রাস্তাঘাটে প্রকাশ্যে বিবিধ ঔষধ, তাবিজ-কবজ, গাছগাছরা, জোঁকের-ধনেশ পাখির তেল-মালিশ ইত্যাদির প্রচারণা ও বিক্রয় এই মর্মে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হইল।
৪.১২। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় চাকুরী প্রদান, বিদেশ-প্রেরণ, জিন-ভূতের চিকিৎসা, পানি-তাবিজ পড়া, যৌন-রোগের চিকিৎসা, স্বপ্নে-প্রাপ্ত অলৌকিক ঔষধ ইত্যাদির বিজ্ঞাপন প্রদান এই মর্মে নিষিদ্ধ করা হইল।
৪.১৩। লঞ্চ, বাস, টেক্সি ইত্যাদি যানবাহনে সরকার নির্ধারিত ভাড়ার অতিরিক্ত ভাড়া আদায় এই মর্মে নিষিদ্ধ করা হইল।
৪.১৫। সরকারি কর্মচারীরা যেহেতু সংবিধান মোতাবেক জনগণের সেবক, সেই হিসেবে প্রত্যেক কর্মচারী জনগণের সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার, অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ পালন করিবে। দায়িত্ব অবহেলা, ফাইল আটকে রাখা স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালায় আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.১৬। ঢাকা, চট্টগ্রামসহ বড় শহরগুলোতে বাড়িভাড়া প্রতিবর্গফুট হিসেবে নির্ধারণ করিয়া সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় অবিলম্বে একটি অধ্যাদেশ জারী করিবে। প্রত্যেক বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াকে সরকার নির্ধারিত রেটে ভাড়া প্রদান ও গ্রহণ করিতে হইবে।
৪.১৭। ছাত্রগ্রুপসহ দেশের সকল ট্রেড ইউনিয়নগুলো কেবল জনস্বার্থে ও তাদের শ্রেণিস্বার্থ ছাড়া রাস্তাদখল, গাড়িভাংচুর, অবরোধমূলক কার্যক্রম, ধর্মঘট করিতে পারিবে না। করিলে স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.১৮। ধর্মঘট বা যৌক্তিক দাবী আদায়ের জন্য সংশ্লিষ্ট গ্রুপ/ব্যক্তিবর্গ স্বাপ্নিক বাংলাদেশ কমিটি বরাবর আগাম নোটিশ প্রদান করিবে। কমিটি নোটিশ যাচাই বাছাই শেষে তার মতামত যথাসময়ে নোটিশ দাতাকে অবহিত করিবে।
৪.১৯। খাদ্য ও ঔষধে ভেজালকে জঘন্যতম অপরাধ হিসেবে গণ্য করিয়া স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।
৪.২০। দেশে মৌলিক শিক্ষা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সর্ব প্রকার কোচিং ব্যবস্থা বন্ধ করা হইল।
৪.২১। গ্রামীণ হাসপাতাল ও স্কুল-কলেজে ডাক্তার-শিক্ষক সঙ্কট কাটানোর লক্ষ্যে প্রথম চাকুরীতে যোগদানকারী সকল ডাক্তার ও শিক্ষককে কমপক্ষে ৩-বছর গ্রামীণ হাসপাতাল, স্কুল-কলেজে চাকুরী করিতে হইবে।
৪.২২। রাজনৈতিক নেতাসহ দেশের যে কোন ব্যক্তি মিডিয়ার সামনে প্রদত্ত বক্তব্যে কোন মিথ্যাচার করিলে এবং তাহার সত্যতা প্রমাণে ব্যর্থ হইলে, স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.২৩। পিকেটিং, ভয়ভীতি, গাড়ি ও অন্যান্য জিনিসপত্র ভাংচুর স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.২৪। ধর্ম ব্যবসা, রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার, ধর্মীয় অপপ্রচার ইত্যাদি স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.২৫। সরকারের সম্পদ রক্ষাকারী হিসেবে সরকারি কর্মচারীরা দায়িত্ব অবহেলা, কেনাকাটায় দুর্নীতি, বাজার মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সরকারি জিনিস ক্রয় করিলে স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.২৬। বাংলাদেশের সকল নাগরিকের মোবাইল নম্বর, ভোটার আইডি, জাতীয় পরিচয়পত্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রোল নম্বর, টিআইএন নম্বর, এমপিও নম্বর, বেতন আইডি নম্বর, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি নম্বর একই হইবে।
৪.২৭। সরকারি ছুটি ২-দিনের পরিবর্তে সপ্তাহে ১-দিন এবং পৃথিবীর অন্যান্য দেশের সহিত সঙ্গতি রক্ষা করিয়া তাহা রবিবার হইবে।
৪.২৮। ঢাকাসহ দেশের সকল চলাচলের ফুটপাথ পথচারীর জন্য উন্মুক্ত থাকিবে। ফুটপাতের হকাররা ’নাইট মার্কেট’ বা প্যারেড স্কোয়ারে তাদের সাময়িক ব্যবসা যথাযথ নিময় নীতি অনুসরণে করিতে পারিবে।
৪.২৯। পুরাতন বিমান বন্দরের রানওয়েকে সংস্কার করিয়া গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করিয়া দেওয়া হইবে, কেবল যুদ্ধকালীন সময়ে তা সাধারণের জন্য বন্ধ করা থাকিবে।
৪.৩০। সরকারি স্থানে বস্তি স্থাপন করিয়া তাহা অন্যের কাছে ভাড়া প্রদান এই মর্মে নিষিদ্ধ করা হইল।
৪.৩১। অবৈধ গ্যাস, বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ গ্রহণকারী ও সংযোগ দাতা তথা সুবিধাভোগীকে স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.৩২। পোশাক শ্রমিকদের মজুরী ও ওভারটাইমের মধ্যে সমতা আনয়নের লক্ষ্যে শ্রমিকদের মাসিক বেতনের পরিবর্তে ঘন্টা হিসেবে বেতন নির্ধারিত হইবে। যাহা নির্ধারণ করিবে শিল্প মন্ত্রণালয়। শ্রমিক ও মালিকদের জন্য মানিয়া চলা তাহা বাধ্যতামূলক হইবে।
৪.৩৩। ওজনে কম দেওয়া, গণনায় কম দেওয়া, পচা-ভেজাল ও নষ্ট মাল বিক্রয় স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.৩৪। রাস্তাঘাটে অনুমোদনহীন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করিয়া সরকারি যায়গা দখল স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৪.৩৫। ঢাকা ও দেশের সর্বত্র যোগাযোগ ব্যবস্থার সঙ্কট লাঘবে সরকার দোতলা বাস ও ট্যাক্সিক্যাব আমদানীকে করমুক্ত করিয়া উৎসাহিত ও ঢাকা শহরের যে কোন রুটে চলাচলের অনুমতি এইমর্মে প্রদান করিলো।
৪.৩৬। সরকারি কর্মচারীর দায়িত্ব অবহেলার জন্য তাহার বেতন স্থগিত ও প্রয়োজনে তাহার পদ বিলুপ্ত করার বিধান করা হইল।
৪.৩৭। সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে এক সস্তান গ্রহণকারীকে পদোন্নতি, ইনক্রিমেন্ট, ঢাকা শহরে থাকার ব্যাপারে অগ্রাধিকার এবং একাধিক সস্তান গ্রহণকারীকে মফস্বলে বদলী, ইনক্রিমেন্ট কর্তন ইত্যাদি শাস্তি প্রদান করা হইবে।
৪.৩৮। দেশের সকল বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়গোনসিস সেন্টারের বিভিন্ন টেস্টের মূল্য সরকারি নির্ধারিত মূল্যে গ্রহণযোগ্য হইবে। অতিরিক্ত ফি গ্রহণকারী কিংবা কমিশন প্রদানকারী-গ্রহণকারী স্বাপ্নিক বাংলাদেশ বিধিমালার আওতায় বিচারযোগ্য অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে।
৫। রহিতঃকরণ।-
(ক) এতদ্বারা এ সর্ম্পকিত পূর্বে প্রবর্তিত আইনসমূহ রহিত করা হইল।
(খ) উক্তরূপ রহিতকরণ সত্বেও, রহিতকৃত রুলস এর আওতায় অনিষ্পন্ন কোন কার্যাদি এই বিধিমালার সহিত সঙ্গতি সাপেক্ষে, এইরূপ নিষ্পন্ন হইবে, যেন এই বিধিমালা প্রণীত হয় নাই।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে,
(মো. ভিশন-টুয়েন্টিওয়ান মিয়া)
সচিব
স্বাপ্নিক বাংলাদেশ মন্ত্রণালয়
[উপর্যুক্ত প্রজ্ঞাপনটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক]

https://www.facebook.com/logicalbengali/posts/1455279864706165:0

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন